সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৮ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের প্যাথোলজিতে জনবল সংকট, দুর্ভোগে রোগীরা

ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের প্যাথোলজিতে জনবল সংকট, দুর্ভোগে রোগীরা

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ ঝালকাঠি সদর হাসপাতালকে ডায়াগনোস্টিক সেন্টারের দালালমুক্ত করায় চাপ বেড়েছে প্যাথলোজি বিভাগে। রোববার (৭ মার্চ) ও সোমবারে (৮ মার্চ) গড় হিসেবে প্রতিদিন প্রায় শ’খানেক রোগী বিভিন্ন টেস্ট নিয়ে প্যাথলোজি বিভাগে ভিড় জমান। প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় টেস্টের নমুনা সংগ্রহ ও রিপোর্ট নিয়ে ব্যস্ত থাকেন কর্মরতরা। সরকার নির্ধারিত ফি রোগীরা পরিশোধ করার পর তা হাসপাতালের রেজিস্ট্রার বুকে লিপিবদ্ধ করা হলেও পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় মানি রিসিট দিতে পারছেন না প্যাথলোজি বিভাগ। সোমবার সকালে সদর হাসপাতালের বহির্বিভাগের টিকিট সংগ্রহ করেন রহিমা বেগম (২৫)। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ১৩৫৪৯/৩৬নং টিকিটে তিনি প্যাথলোজি বিভাগে ডায়াবেটিস পরীক্ষার জন্য রক্ত পরীক্ষা করেন। তার কাছ থেকে ফি রাখা হয় ৬০ টাকা। তবে তাকে দেয়া হয়নি কোনো মানি রিসিট। অভিযোগ উঠেছে মানি রিসিট না দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকার পরীক্ষা করে মৌখিক হিসেব রেখে অফিসিয়াল কার্যক্রম শেষ করা হচ্ছে। এছাড়া এই পরীক্ষা ফির বড় একটা অংশ কর্মরতরা ভাগাভাগি করে নেন বলেও অভিযোগ উঠে। প্যাথলোজি বিভাগে কর্মরত আ. সত্তার ভাগাভাগির বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমরা তিনজন এখানে কাজ করি। আমাদের দায়িত্ব শুধু টেস্টের জন্য নমুনা নেয়া এবং রিপোর্ট দেয়া। প্রতিদিন যে পরিমাণে রোগী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে আসেন তাতে আমাদের হিমশিম খেতে হয়’। তিনি আরও বলেন, ‘সব কাজ করে মানি রিসিট দিতে গেলে প্রয়োজনীয় সেবাকাজ বিঘ্নিত হবে। সরকারিভাবে ক্যাশ কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হলে টেস্টের জন্য আসা রোগীদের মানি রিসিট দেয়া সম্ভব হতো’। ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. জাফর আলী দেওয়ান জানান, হাসপাতালে সকল নাগরিকের সেবা নেয়ার সমান অধিকার আছে। প্যাথলোজিতে মানি রিসিট দেয়া নাহলে রোগীরা নিজেদের উদ্যোগে চেয়ে নিতে পারেন বলেও জানান তিনি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com